বিভিন্ন চাকরীর নিয়োগ টিপস-নভেম্বর ২০২০

বাংলা

বাংলা ভাষা ও সাহিত্য-ব্যাকরণ

Οবর্ণ হচ্ছে- ধ্বনি নির্দেশক প্রতীক ।
Ο‘সন্দেশ’ যে শ্রেণীর শব্দ- রূঢ়ি ।
Οরামায়ণের অনুবাদক কৃত্তিবাস ওঝা যে শতকের কবি- পনের শতক ।
Ο‘সাঝের মায়া’ কাব্যগ্রন্থ রচনা করেন- সুফিয়া কামাল ।
Οধ্বনি হচ্ছে- ভাষার ক্ষুদ্রতম একক ।
Οরবীন্দ্রনাথ যে কাব্যের নামকরণ করে যেতে পারেননি- শেষ লেখা ।
Ο‘ভবন; একটি- তৎসম শব্দ ।
Ο‘প্রাচী’ শব্দের বিপরীত শব্দ- প্রতীচী ।
Ο‘বাঘে মহিষে এক ঘাটে জল খায়’ বাক্যটিতে ‘বাঘে মহিষে’ যে ধরনের কর্তা – ব্যতিহার ।
Οবর্ণ হচ্ছেধ্বনি নির্দেশক প্রতীক ।
Οলোক সাহিত্যের প্রাচীনতম নিদর্শনছড়া ।
Ο‘ষড়ঋতু’ শব্দের সন্ধিবিচ্ছেদষট্‌ + ঋতু ।
Ο‘প্রকর্ষ’ শব্দের সমার্থক শব্দ- উৎকর্ষ ।
Οবাক্যের ক্ষুদ্রতম একক – শব্দ ।
Ο‘ড়’ এবং ‘ঢ়’ ধ্বনিগুলোকে বলা হয়- তাড়নজাত ধ্বনি ।
Οধ্বনি হচ্ছে – ভাষার ক্ষুদ্রতম একক ।
Ο‘জাহান্নাম হইতে বিদায়’ শওকত ওসমান রচিত একটি – উপন্যাস ।
Οচর্যাপদের মোট পদসংখ্যা- ৫১ টি । পাওয়া গেছে সাড়ে ৪৬ টি ।
Οবাংলা সাহিত্যের প্রথম মুসলমান কবি – শাহ মুহম্মদ সগীর ।
Οবাংলা ভাষার উদ্ভব ঘটে – খ্রিস্ট্রীয় দশম শতকে ।
Ο‘এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি’ পঙ্‌ক্তিটির রচয়িতা – সুকান্ত ভট্টচার্য ।
Οযে কবি মুসলমান হয়েও নাথ সাহিত্য রচনা করেন – শেখ ফয়জুল্লাহ ।
Ο‘কবি কবি ভাব কিন্তুু ছন্দের অভাব’ এখানে ‘কবি কবি’ যে অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে- উপহাস ।
Ο‘ফুলে ফুলে ঘর ভরেছে – এর কারক ও বিভক্তি – করণে সপ্তমী ।
Οবাংলা বর্ণমালার মাত্রাবিহীন বর্ণ – ১০ টি, অর্ধমাত্রার বর্ণ- ৮ টি, পূর্ণমাত্রার বর্ণ- ৩২ টি ।
Ο‘বিশ্বজনের হীতকর এর এক কথায় প্রকাশ- বিশ্বজনীন ।
Οবাংলা ভাষার আদি উৎস- ইন্দো- ইউরোপীয় ভাষা ।
Οচর্যাপদের সবচেয়ে বেশি পদের রচয়িতা – কাহ্নপা
Οবাংলা সাহিত্যের ইতিহাস যত বছরের পুরনো – এক হাজার ।
Ο‘সনদ’ যে ভাষার শব্দ – আরবি ।
Οচর্যাপদের ধর্ম নিয়ে প্রথম আলোচনা করেন- ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ।
Ο‘গুবাক’ শব্দের অর্থ – সুপারি ।
Οসংক্ষিপ্ত রুপ নেই- অ-এর ।
Οপ্রথম বাংলা ‘থিসরাস’ বা সমার্থক শব্দের অভিধান সংকলন করেন- মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান ।
Ο‘পাংশু’ শব্দের অর্থ – ছাই, ভস্ম ।
ΟCorrigendum শব্দের বাংলা পরিভাষা – শুদ্ধিপত্র ।
ΟAmplitude এর বাংলা পরিভাষা – বিস্তার ।
Ο‘বার্ষিক’ শব্দের প্রকৃতি-প্রত্যয় – বর্ষ + ষ্ণিক ।
Οবাংলা ভাষা ও সাহিত্য যার কাছে প্রত্যক্ষভাবে ঋণী – অপভ্রংশ ।
Ο‘গভীর নিশীথে প্রকৃতি সুপ্ত’ এখানে ‘নিশীথে’ যে ধরনের পদবিশেষ্য ।
Ο‘ইনকিলাব’ অর্থ – বিপ্লব, আন্দোলন ।
Ο‘আতাত’ শব্দটি আগত – ফরাসি ভাষা থেকে
Ο‘বিয়ে পাগলা বুড়ো’ প্রহসনটির রচয়িতা – দীনবন্ধু মিত্র ।
Οনাটকের সংলাপে যে ভাষা অনুপোযোগী- সাধু ভাষা ।
Ο‘ছাপান্ন হাজার বর্গমাইল’ গ্রন্থের লেখক- হুমায়ুন আজাদ ।
Οবাংলা সাহিত্যে চলিত রীতির রুপকার ও ব্যবহারকারী- প্রমথ চৌধুরী ।
Ο‘চর্যাপদ’ হলো মূলত- গানের সংকলন ।
Ο‘বাংলাপিডিয়া’ হচ্ছে – জাতীয় জ্ঞানকোষ ।
Ο‘তার বয়স বেড়েছে কিন্তু বুদ্ধি বাড়েনি’ এটা যে ধরনের বাক্য- যৌগিক বাক্য ।
Οবাংলা ভাষায় প্রথম ব্যাকরণ রচনা করেন- রাজা রামমোহন রায় ।
Οবাংলা অক্ষরের প্রথম নকশা তৈরি করেন- চার্লস উইলকিন্স ।
Οঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের আত্নজীবনী- আত্নচরিত ।
Οমানুষের মুখে উচ্চারিত অর্থবোধক ও মনোভাব প্রকাশক ধ্বনিসমষ্টিকে বলে- ভাষা ।
Ο‘এলাচি’ যে ভাষার শব্দচীনা ।
Οতৎসম শব্দ বেশি থাকে – সাধু ভাষায় ।
Ο‘কৃষ্ণকুমারী’ যে ধরনের গ্রন্থ – নাটক ।
Ο‘তিনি আরোগ্য হলে ‘ বাক্যটির শুদ্ধরুপ – তিনি আরোগ্য লাভ করলেন ।
Οবাংলা ভাষার মধ্যযুগ- ১২০১ থেকে ১৮০০ খ্রিস্ট্রাব্দ ।
Οব্যঞ্জণধ্বনি উচ্চারণে আবশ্যিকভাবে আগমন ঘটে- স্বরধ্বনির ।
Οবর্গের দ্বিতীয় ও চতুর্থ বর্ণ বা ধ্বনিকে বলে- মহাপ্রাণ ধ্বনি ।
Ο‘অপভ্রংশ’ কথাটির অর্থ বিকৃত
Οযে সকল পশু মাংস ভক্ষণ করে, তারা অত্যন্ত বলবান- যে ধরনের বাক্য- মিশ্র বা জটিল ।
Οবিভক্তহীন নাম পদকে বলে- প্রতিপাদিক ।
Ο‘চৈতন্যদেব’ ছিলেন- বৈষ্ণব ধর্মের প্রচারক ।
Οবাংলা ভাষায় বর্গীয় বর্ণ- ২৫ টি ।
Οবর্ণ হচ্ছে- ধ্বনি নির্দেশক প্রতীক ।
Οবর্গের ২য় + ৪র্থ ধ্বনিকে বলা হয়- মহাপ্রাণ ধ্বনি ।
Οময়মনসিংহ গীতিকা সংগ্রহ করেন – চন্দ্রকুমার দে ।
Οবাংলা ভাষায় মুদ্রিত প্রথম গ্রন্থ – কথোপকথন; ১৮০১ সালে ।
Οপুঁথি সাহিত্যের প্রাচীনতন লেখক- ফকির গরীবুল্লাহ ।
Οবাংলা সাহিত্যের প্রথম মহিলা ঔপনাসিক- স্বর্ণকুমারী দেবী ।
Ο‘পদ্মানদীর মাঝি’ উপন্যাসটি যে পত্রিকায় প্রকাশিত হয়- পূর্বাশা ।
Οবাংলা সাহিত্যের পৃষ্ঠপোষকতার জন্য বিখ্যাত শাসক- আলাউদ্দিন হোসেন শাহ ।
Οবাংলা সাহিত্যে যে পাঁচজন কবিকে পঞ্চপান্ডব বলা হয়- অমিয় চক্রবর্তী, জীবনানন্দ দাশ, বিষ্ণু দে, বুদ্ধদেব বসু ও সুধীন্দ্রনাথ দত্ত ।
Οবাংলা ভাষার প্রথম আর্থ- সামাজিক ও রাজনৈতিক বিষয়ে নাটক লেখেন – দীনবন্ধু মিত্র ।
Οবাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক ট্রাজেডি নাটক- কৃষ্ণকুমারী ।
Οবাংলা সাহিত্যের প্রথম পত্রসাহিত্য- লিপিমালা (১৮০২) ; রচয়িতা রামরাম বসু ।
Ο‘Sultana’s Dream উপন্যাসের রচয়িতা – রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন ।
Οএকটি সম্পূর্ণ মঙ্গল কাব্যে অংশ থাকে পাঁচটি ।
Ο‘সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই’ উক্তিটি- চন্ডীদাসের ।
Οকাজী নজরুল ইসলাম সঞ্চিতা কাব্যটি উৎসর্গ করেন- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে ।
Ο‘লাইলী মজনু কাব্যের মূল উৎসআরবি লোকগাথাঁ ।
Οক্রিয়া, সর্বনাম ও অনুসর্গের পূর্ণরুপ ব্যবহৃত হয় – সাধু ভাষারীতিতে ।
Οঈম্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের আত্নজীবনী – আত্নচরিত ।
Οদীনবন্ধু মিত্র ১৮৭১ সালে ভারত সরকার কর্তৃক যে উপাধি লাভ করেন- রায়বাহাদুর ।
Οসাধু ও চলিত রীতির পার্থক্য সূচিত হয় – ক্রিয়া ও সর্বনাম পদে
Οসাধু ও চলিত ভাষার মিশ্রণকে বলে – গুরুচন্ডালী দোষ ।
Οপ্রমিত বাংলা উচ্চারণে মৌলিক স্বরধ্বনির সংখ্যা – ৭ টি ।
Οবাংলা সাহিত্যে প্রথম সার্থক উপন্যাস – ‘দুর্গেশনন্দিনী’ (১৮৬৫ সালে) ।
Οরবীন্দ্রনাথের যে গ্রন্থটি ‘এপিক’ উপন্যাস হিসাবে পরিচিত- গোরা ।
Οউচ্চারণ স্থান অনুযায়ী কন্ঠ-তালব্য বর্ণকন্ঠ বর্ণ = ক, খ, গ, ঘ, ঙ । এবং তালব্য বর্ণ= চ, ছ, জ, ঝ, ঞ
Ο‘আমি বিজয় দেখেছি’ গ্রন্থের রচয়িতা- এম. আর. আখতার মুকুল ।
Οভাষার মূল উপকরণ এবং ক্ষুদ্রতম একক- বাক্য ।
Οবাক্যের ক্ষুদ্রতম একক- শব্দ ।
Ο‘হরতাল’ যে ধরনের শব্দ- গুজরাটি ।
Οবাংলা ভাষার শব্দ সম্ভারকে ভাগ করা হয়েছে- ৫ টি ভাগে ।
Οবাক্যে এক পদের পর অন্যপদ শোনার ইচ্ছাকে বলে – আকাঙক্ষা ।
Οসাধুরীতিতে যে পদটির দীর্ঘরুপ হয় না- অব্যয় ।
Οবাংলা বর্ণমালায় কয়টি ‘ব’ আছে – ১ টি ।
Οবাংলা ব্যঞ্জনবর্ণের প্রতিবর্গের পঞ্চম বর্ণের ধ্বনিটি- নাসিক্যধ্বনি ।
Οঅর্ধ মাত্রাযুক্ত ব্যঞ্জনবর্ণ – ৭ টি ।
Ο‘উদাসীন পথিকের মনের কথা’ যে জাতীয় রচনা- আত্নজৈবনিক উপন্যাস ।
Ο‘কুলীন কুলসর্বস্ব’ নাটকটির নাট্যকার- রামনারায়ণ তর্করত্ন ।
Ο‘টেকচাঁদ ঠাকুর, যার ছদ্মনাম- প্যারিচাঁদ মিত্র ।
Οআরাকান রাজসভার শ্রেষ্ঠ কবি হলেন – আলাওল ।
Οবাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের দলিল সংকলন ও সম্পাদনা করেছেন- হাসান হাফিজুর রহমান ।
Ο‘বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রো’ এর রচয়িতা- মাইকেল মধুসূদন দত্ত ।
Ο‘রক্তাক্ত প্রান্তর’ ও ‘রক্তকরবী’ লিখেছেন – মুনীর চৌধুরী ও রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ।
Οজসীমউদ্‌দীনের কবর কবিতা যে পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয়- কল্লোল ।
Ο‘The field of embroidered quilt’ যে কাব্যের ইংরেজি অনুবাদ – নক্‌শী কাঁথার মাঠ
Οপ্রকৃতি বলতে বুঝায়শব্দ ও ধাতুর মূল ।

 

সন্ধি

♦সম্‌ + কৃত = সংস্কৃত ।
♦এক্ + দশ = একাদশ ।
♦ক্ষুধ্‌ + পিপাসা =ক্ষুৎপিপাসা ।
♦তৃষ্ণা + ঋত =তৃষ্ণার্ত ।
♦সম্‌ + সার =সংসার ।
♦ষট্‌ + আনন =ষড়ানন ।
♦বাচঃ + পতি = বাচস্পতি ।
♦ষষ্‌ + দশ =ষোড়শ ।
♦উৎ + স্থাপন =উত্থাপন ।
♦তন + ময় =তন্ময় ।
♦অনু + এষণ =অন্বেষণ ।
♦বি + অর্থ = ব্যর্থ ।
♦যজ্‌ + ন =যজ্ঞ ।
♦পো + ইত্র =পবিত্র ।
♦সু + অল্প =স্বল্প ।
♦দৃষ্টি + অন্ত =দৃষ্টান্ত ।
♦নৈ + অক =নায়ক ।
♦হিন্‌ + সা =হিংসা ।
♦সু + আগত =স্বাগত ।
♦মহা + অর্ঘ =মহার্ঘ ।
♦শিরঃ + পীড়া =শিরঃপীড়া ।
♦উৎ + শ্বাস =উচ্ছ্বাস ।
♦গৈ + অক =গায়ক ।
♦ষষ্‌ + দশ =ষোড়শ ।
♦লো + অন =লবণ ।
♦চতুঃ + ভুজ =চতুর্ভুজ ।
♦উপরি + উপরি =উপর্যুপুরি ।
♦পুনঃ + চ =পুনশ্চ ।
♦সম্‌ + খ্যা =সংখ্যা ।
♦কিম্‌ + চিৎ = কিঞ্চিৎ ।
♦অধম + ঋণ =অধমর্ণ ।

 

সমাস

Θখাসমহল = কর্মধারয় সমাস ।
Θআলোছায়া = দ্বন্দ্ব সমাস ।
Θআশিবিষ = বহুব্রীহি সমাস ।
Θদশানন = বহুব্রীহি সমাস ।
Θবাগদত্তা = তৎপুরুষ সমাস ।
Θত্রিপদী = দ্বিগু সমাস ।
Θউড়োজাহাজ = তৎপুরুষ সমাস ।
Θঅজানা = নঞ বহুব্রীহি সমাস ।
Θহাতাহাতি = ব্যতিহার বহুব্রীহি ।
Θগাছপাকা = সপ্তমী তৎপুরুষ সমাস ।
Θনবরত্ন = দ্বিগু সমাস ।
Θনীলাকাশ = কর্মধারয় সমাস ।
Θদুধেভাতে = অলুক দ্বন্দ্ব সমাস ।
Θউপকূল = অব্যয়ীভাব সমাস ।
Θচাঁদমুখ = কর্মধারয় সমাস ।
Θআদ্যন্ত = পঞ্চমী তৎপুরুষ সমাস ।
Θগণতন্ত্র = ষষ্ঠী তৎপুরুষ ।
Θপঞ্চভূত = দ্বিগু সমাস ।
Θনীলকন্ঠ = বহুব্রীহি সমাস ।
Θনদীমাতৃক = বহুব্রীহি সমাস ।
Θউদ্বেল = অব্যযীভাব সমাস ।
Θজলে স্থলে = দ্বন্দ্ব সমাস ।
Θঅহি- নকুল = দ্বন্দ্ব সমাস ।
Θমধুমাখা = তৃতীয়া তৎপুরুষ ।
Θপঞ্চনদ = দ্বিগু সমাস ।
Θবেহায়া = অব্যয়ীভাব সমাস ।
Θনীলাম্বর = কর্মধারয় সমাস ।

 

কারক ও বিভক্তি

∞বাড়ি থেকে নদী দেখা যায় = অধিকরণে পঞ্চমী ।
∞বেলা যে পড়ে এল জলকে চল = নিমিত্তার্থে ৪র্থী ।
∞ভিখারিকে ভিক্ষা দাও = সম্প্রদানে ৪র্থী ।
∞শ্রদ্ধাবান লভে জ্ঞান অন্যে কভু নয় = কর্তায় ৭মী ।
∞মন দিয়া কর সবে বিদ্যা উপার্জন = করণে ৩য়া ।
∞সুখের লাগিয়া এ ঘর বাধিনু = (নিমিত্তার্থে ৬ষ্ঠী, কর্মে শূন্য) ।
∞বাবাকে বড্ড ভয় পাই = অপাদানে ২য়া ।
∞জিজ্ঞাসিব জনে জনে = কর্মে ৭মী ।
∞হামিদ বই পড়ে = কর্তৃকারকে শূন্য ।
∞তাস খেলে কত ছেলে পড়া নষ্ট করে = করণে শূন্য ।
∞কোথা সে বাধানো ঘাট অশ্বত্থতল= (কর্তায় শূন্য) ।
সর্ব শিষ্যে জ্ঞান দেন গুরু মহাশয় = সম্প্রাদানে ৭মী ।
∞কোথা সে ছায়া সখী কোথা সে জল = কর্তায় শূন্য ।
∞পরীক্ষা আসিলেই তাই চোখে জল ঝরে = কর্মে শূন্য ।
∞দেশের সেবা কর = সম্প্রদানে ষষ্ঠী ।
∞আষাঢ়ে বাদল নামে = অধিকরণে ৭মী ।
∞দীনে দয়া কর = সম্প্রদানে ৭মী ।
∞তিলে তৈল হয় = অপাদানে ৭মী ।
∞তাকে বল = কর্মে ২য়া ।

 

 

প্রকৃতি ও প্রত্যয়

♦ঘরোয়া = ঘর + ওয়া (তদ্ধিত প্রত্যয়) ।
♦ঘেরাও = ঘির্‌ + আও (কৃৎ প্রত্যয়) ।
♦ইন্দ্রজিৎ = ইন্দ্র + √জি + ক্বিপ্‌ (কৃৎ প্রত্যয়) ।
♦কদাচিৎ = কদা + চিৎ ( তদ্ধিত প্রত্যয়) ।
♦শুনানি = √শুন্‌ + আনি (কৃৎ প্রত্যয়) ।
♦গন্তব্য = গম্‌ + তব্য (কৃৎ প্রত্যয়) ।
♦আসন = √আস্‌ + অন (কৃৎ প্রত্যয়) ।
♦ঘটকালী = ঘটক + আলী (তদ্ধিত প্রত্যয়) ।
♦চরণ = √চর্‌ + অন (কৃৎ প্রত্যয়) ।
♦কৃপণ = কৃপ্‌ + অন (কৃৎ প্রত্যয়)
♦হিমেল = হিম  + এল ( তদ্ধিত প্রত্যয়) ।
♦কুঠিয়াল = কুঠি + আল (তদ্ধিত প্রত্যয়) ।
♦চলন্ত = চল্‌ + অন্ত (কৃৎ প্রত্যয়)
♦গরবিনী = গরব + ঈনী (তদ্ধিত প্রত্যয়) ।
♦ঘোলাটে = ঘোলা + টে ( (তদ্ধিত প্রত্যয়) ।
♦গত = গম + ক্ত (কৃৎ প্রত্যয়) ।

 

সমার্থক শব্দ

ঈপ্সা = লোভ, লালসা, অভিপ্রায়, পাওয়ার ইচ্ছা ।
সুন্দর = মনোহর, মনোরম, শোভন, ললিত, মনোজ্ঞ ।
অবাধ = অবারিত, অনর্গল, অপ্রতিবন্ধ, বাধাহীন ।
হাতি = গজ, দন্তী, দ্বিপ, হস্তী, কুঞ্জর ।
আনন্দ = হর্ষ, পুলক, আহ্লাদ, সুখ, সন্তোষ ।
অম্বু = পানি, বারি, সলিল, উদক, অম্ভ ।
ইতি = সমাপ্তি, শেষ, অবসান, সমাপন, সাঙ্গ ।
রাত্রি = বিভাবরী, ক্ষণদা, ত্রিযামা, শর্বরী, নিশা ।
পদ্ম = পঙ্কজ, কমল, উৎপল, অরবিন্দ ।
অল্প = সামান্য , ঈষৎ, ক্ষুদ্র, তুচ্ছ ।
ঐশ্বর্য = বিত্ত, ঈশিত্ব, বিভূতি, মহিমা, সিদ্ধি ।
ঘোড়া = অশ্ব, ঘোটক, তুরঙ্গ, বাজী, তুরগ  ।
চারু = সুন্দর, সুদর্শন, ললিত, মনোরম ।

 

বিপরীত শব্দ

চপল = গম্ভীর ।
সংশয় = প্রত্যয় ।
উন্মীলন = নির্মীলন ।
কৃত্রিম = স্বাভাবিক ।
ক্রন্দন = হাসি ।
হর্ষ = বিষাদ ।
উদ্দত = বিনীত ।
পাশ্চাত্য = প্রাচ্য ।
ঈদৃশ = তাদৃশ ।
আবশ্যক = অনাবশ্যক ।
সান্ত = অনন্ত ।
ইন্দ্রিয় = অতীন্দ্রিয় ।
গৃহী = সন্ন্যাসী ।
কদাচিৎ = অনবরত ।
চঞ্চল = অবিচল ।
ঈপ্সা = অনীহা ।
চিরন্তন = ক্ষণকালীন ।
কুৎসা = প্রশংসা ।
আদিষ্ট = নিষিদ্ধ ।
উজ্জ্বল = স্লান ।
উপসর্গ = অনুসর্গ ।
কনিষ্ঠ = জ্যেষ্ঠ ।
ইষ্ট = অনিষ্ট ।
আবিল = আনাবিল ।
জঙ্গম = স্থাবর ।
ক্ষীয়মান = বর্ধমান ।
গুপ্ত = ব্যক্ত ।
আকুঞ্চন = প্রসারণ ।
অনুগ্রহ = নিগ্রহ ।
হৃদ্যতা = কপটতা ।
জাগ্রত = সুপ্ত ।
অধিত্যকা = উপত্যকা ।
পারত্রিক = ঐহিক ।
স্বতন্ত্র = পরতন্ত্র ।
জড় = চেতন ।
মৃদু = প্রবল ।
উপচয় = অপচয় ।
হরণ = পূরণ ।
প্রবৃত্তি = নিবৃত্তি ।
সান্ত = অনন্ত ।
ঔচিত্য = অনৌচিত্য ।
অগ্রজ = অনুজ ।

 

বাগধারা

টীকাভাষ্য = দীর্ঘ আলোচনা ।
অস্থিচর্মসার = অত্যন্ত কৃশ বা শীর্ণ ।
গড্ডালিকা প্রবাহ = অন্ধ অনুকরণ ।
অগ্নিগর্ভ = তেজঃপূর্ণ ।
হাত কামড়ানো = আফসোস করা ।
রাজযোটক = চমৎকার মিল ।
অনলে জল পড়া = ক্রোধ প্রশমিত হওয়া ।
ছেঁড়া চুলে খোঁপা বাঁধা = পরকে আপন করার চেষ্টা ।
অগস্ত্য যাত্রা = শেষ প্রস্থান ।
তুলসী বনের বাঘ = ভন্ড ।
অকূরপাথার = মহাসংকট ।
না রাম না গঙ্গা = ভালো মন্দ কিছুই না ।
সাক্ষী গোপাল = নিস্ক্রিয় দর্শক ।
রাই কুড়িয়ে বেল = ক্ষুদ্র সঞ্চয়ে বৃহৎ ।
হাঁটুর বয়স = নিতান্ত শিশু ।
ভুতের বাপের শ্রাদ্ধ= অপচয়জনক ব্যাপার ।
সাপের পাঁচ পা দেখা = অহংকারের বাড়াবাড়ি ।
লগন চাঁদ = ভাগ্যবান ।
ভিজে বেড়াল = নিরীহ ।
অরণ্যে রোদন = নিস্ফল আবেদন ।
মাছের মায়ের পুত্রশোক = লোক দেখানা শোক ।
শকুনি মামা = কুচক্রী লোক ।
শাখের করাত = উভয় সংকট ।
হরিহর আত্মা = অন্তরঙ্গ বন্ধুত্ব ।
বক ধার্মিক = ভন্ড ।

এক কথায় প্রকাশ / বাক্য সংকোচন

কাম লালসার উদ্রেক করে যাহা = কামোদ্দীপক ।

যার উপস্থিত বুদ্ধি আছে = প্রতুৎপন্নমতি ।
কোথাও উচুঁ কোথাও নিচু = বন্ধুর ।
উপকার করার ইচ্ছা = উপচিকীর্ষা ।
উপকারীর অপকার করেন যিনি = কৃতঘ্ন ।
একই সময়ে = যুগপৎ ।
ফল পাকলে যে গাছ মরে যায় = ওষধি ।
কষ্টে যা লাভ করা যায় = দুর্লভ ।
যা বারবার দুলছে = দোদুল্যমান ।
উৎপীড়ন করেন যিনি = উৎপীড়ক ।
উড়ে যাচ্ছে যা = উড্ডীয়মান, উড্ডীন ।
ত্বরিত গমন করতে পারে যে = তুরগ ।
চোখের কোণ = অপাঙ্গ ।
যে পরের গুণেও দোষ ধরে = অসূয়ক ।
যে নারী আনন্দ দান করে = বিনোদিনী ।
যে রুপ ইচ্ছা = যদৃচ্ছা ।
যে সুপথ থেকে কুপথে যায় = উন্মার্গগামী ।
নির্মাণ করার ইচ্ছা = নির্মিৎসা ।

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here